অর্থ এলাকায় প্রাথমিক বিদ্যালয় না থাকায় প্রাথমিক শিক্ষার মান উন্নয়নের জন্য এলাকার বিদুৎসাহী ও বীর মুক্তি যোদ্ধা জনাব শফির উদ্দিন আহমদ প্রাথমিক বিদ্যালয় স্থাপনের উদ্দেশ্যে ৫২ শতাংশ জমি দান করেন।উক্ত জামিতে বর্তমান বিদ্যালয় স্থাপিত হয়েছে এবং সেই থেকে এখন পর্যন্ত বিদ্যালয় কর্মরত আছে।
এ এলাকায় কোন বিদ্যালয় না থাকায় প্রাথমিক বিদ্যালয় গমন উপযোগী শিশুরা প্রায় ২ মাইল দুরবর্তী জারইতলা প্রাথমিক বিদ্যালয় ও সাজনপুর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে যেতে শিশুদের খুবই কষ্ট হয়। এ ছাড়া রাস্থাঘাট ও ভাল ছিল না।এমত অবস্থায় এলাকার ততকালিন উচ্চশিক্ষার্থী ছাত্রবৃন্দ যেন,জনাব মোঃ রইছ উদ্দিন, জাহেদ মিয়া,বীব মুক্তি যোদ্ধা আঃ রাশিদ,বাহাউদ্দিন,যাবদ চন্দ্র সরকার এবং শফির উদ্দিন আহমদ বীব মুক্তিযোদ্ধা ভুবেন্দ্র বাবু আরো গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ মিলিত হয়ে এলাকার প্রাথমিক শিক্ষার মান উন্নয়নের জন্য বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ নেন । ফলস্রোতিতে বীব মুক্তি যোদ্ধা শফির উদ্দিন আহমদ বিদ্যালয়ের জমি দান করেন এবং সকলে মিলে শিক্ষা বিভাগের উর্থন কর্তিপক্ষের সাথে যোগাযোগ করে বিদ্যালয়ের উনুমোদন আনয়ন করেন।১৯৭৩ সালে বিদ্যালয়টি সরকারী ভাবে জাতীয় করন করা হয়।
সভাপতি-জনাব শফির উদ্দিন আহমদ(বীর মুক্তি যোদ্ধা)
সহসভাপতি-মোঃ সুরুজ আলী
সদস্য সচিব-সুধীর চন্দ্র দেবনাত
সদস্য-মোঃ আলম মিয়া
মুকুল রানী দাস
২০০৯ সালে ১০০%
২০১০ সালে ১০০%
২০১১ সালে ১০০%
২০১২ সালে ১০০%
২০১৩ সালে ১০০%
উপবৃত্তি প্রাপ্ত শিক্ষার্থী ১৫২ জন
২০০৯ সালে বৃত্তি প্রাপ্ত ১ জন,২০১১ সালে ১ জন,
বিদ্যালয়ের অধীকতর মান উন্নয়নের স্বপ্ন দেখছি। ৮ম শ্রেণী পর্যন্ত চালু করা,ঝরে পড়া রোধ,শতভাগ ভর্তি,.শিক্ষার্থীদের সুসাস্থ্য ও খেলাধুলা,সাংস্কৃতিতে উন্নয়ন লাভ।
এসএমসি সভা,পিটিএ সভা,মা সমাবেশ,হুম ভিজিট,উঠান বৈঠক ইত্যাদি দ্বারা এবং এলাকার গন্যমান্য ব্যক্তিদের সাথে যোগাযোগ করে শিক্ষার্থীদের উপস্থিতি বৃদ্ধি করার চেষ্ট করা হয় এবং ইউপি সদস্য, চেয়ারম্যান ও অন্যন্যা জনপ্রতিনিধিদের সাথে যোগাযোদ রক্ষা করে এলাকার বিদ্যালয় মুখী রাস্তা ঘাট ও সুস্বাস্থ্যের ব্যবস্থা করা
১.আবুল হোসেন রানা
২.হাবিবুর রহমান
৩.টুলটুল
৪.হাবিবুর রহমান
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস